সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
আগামী বছরেও যেন লোডশেডিং না হয় সরকার সেই চেষ্টা করছে। আমরাও মনে করছি লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার যে প্রভাব সেটি অস্বীকার করার উপায় নেই। এর মধ্যেও আমরা জনসাধারণের ভোগান্তি কমাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।জ্বালানি সরবরাহ বাড়াতে ব্রুনাই, কাতার ও সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীতে ডিপিডিসির আওতাভুক্ত কিছু এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
নসরুল হামিদ বলেন, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে রাজধানী ধানমন্ডির বিদ্যুৎ বিতরণব্যবস্থা পুরোপুরি আন্ডারগ্রাউন্ড করা হবে। আর পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণব্যবস্থার বড় অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড করা হবে।
অন্যদিকে, সম্প্রতি সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্ততকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, পোশাক কারখানায় সাম্প্রতিক সময়ে যে বিদ্যুৎ সমস্যা তৈরি হয়েছিল তার সমাধান হয়েছে। উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে কারখানায়। আশা করছি বিদ্যুতের মতো গ্যাস সংকটেরও সমাধান হবে।
বিদ্যুতের লোডশেডিং শুরু হয় এবছরের জুলাই থেকে। যা নভেম্বরের শেষে এসে কমতে শুরু করে।
তবে, শীতের পর আবারও লোডশেডিং ফিরে আসবে কি না, তা নিয়ে শঙ্কা রয়ে গেছে।